Eye Protection BD

প্যাকেজিং নীতিমালা ও শৃঙ্খলা নির্দেশিকা

বেতন ও অতিরিক্ত সুবিধা:

  • স্থির বেতন: নির্ধারিত মাসিক বেতন প্রদান করা হবে, কোনো অতিরিক্ত কাজের জন্য আলাদা পারিশ্রমিক দেওয়া হবে না।

  • অতিরিক্ত সময় কাজের সুযোগ নেই: অফিসে নির্ধারিত সময়ের বাইরে কাজের কোনো সুযোগ থাকবে না।

  • অগ্রিম বেতন: মোট বেতন এর ৪ ভাগ এর ১ ভাগ অগ্রিম নিতে পারবে।

 

কাজের সময় ও শৃঙ্খলা:

  • ছুটির নীতি: শুধুমাত্র ঈদের ছুটি অনুমোদিত, অন্যান্য ছুটি প্রযোজ্য নয়।

  • অফিস পরিচ্ছন্নতা: প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার অফিস ক্লিন করা বাধ্যতামূলক

  • অফিস সময়ের শৃঙ্খলা: অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে অফিসের বাইরে যাওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

  • জরুরি কারন: জরুরি কারনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অনুমতি নিতে হবে ।           
          
  • কাজের ধরন: দায়িত্বপ্রাপ্ত কাজ শেষ হয়ে গেলে বসে থাকার অনুমতি নেই, বরং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করতে হবে।

  • ফ্রি সময়ে মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ: কর্মীদের অফ-টাইমেও অফিসের কার্যক্রমের প্রতি মনোযোগী থাকতে হবে।

  • অতিরিক্ত কাজ: ফ্রী সময়ে সকল পার্সেল ও পণ্যে কোনো প্রকার ত্রুটি আছে কি না তা চেক করতে হবে

 

দায়িত্ব ও জরিমানা:

  • ভুলের সীমাবদ্ধতা: মাসে একবার এর বেশি একাধিকবার ভুল হলে ক্ষতি পরিমান বেতন কর্তন করা হবে

  • পণ্যের হিসাব: প্রতিটি পণ্যের সঠিক হিসাব রাখা বাধ্যতামূলক।

  • কোনো পণ্য কম পাওয়া গেলে, তার মূল্য কর্মীর বেতন থেকে কর্তন হবে।

  • যদি অতিরিক্ত পণ্য পাওয়া যায়, তবে তার যথাযথ ব্যাখ্যা দিতে হবে।

 

অফিস আচরণ ও অন্যান্য নীতি:

  • সময়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে: দেরিতে আসা বা আগেভাগে অফিস ত্যাগ করলে যথাযথ ব্যখ্যা দিতে হবে।

  • উচ্চস্বরে কথা বলা: অফিস চলাকালিন সময়ে উচ্চস্বরে গল্প করা যাবে না।

  • অন্য কাজে ব্যস্ত থাকা নিষিদ্ধ: অফিস চলাকালীন সময়ে ব্যক্তিগত কাজ, ফোন কল, বা অন্য কোনো অপ্রয়োজনীয় কাজে সময় নষ্ট করা যাবে না।

  • সহকর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ: সকলের প্রতি সদাচরণ বজায় রাখতে হবে।

  • নিয়ম লঙ্ঘনের শাস্তি: অফিসের নিয়ম ভঙ্গ করলে প্রথমে মৌখিক সতর্কতা, দ্বিতীয়বার লিখিত সতর্কতা, এবং বারবার লঙ্ঘন করলে চাকরিচ্যুতি হতে পারে।

  • অফিসের হিসাব ও আচরণ সংক্রান্ত নীতিমালা

    • হিসাবের নির্ভুলতা: প্রতিটি পণ্যের সঠিক হিসাব রাখা বাধ্যতামূলক। যদি হিসাবের কোনো ভুল পাওয়া যায়, তবে তার যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে হবে।

    • ইচ্ছাকৃত ভুলের শাস্তি: যদি প্রমাণিত হয় যে কর্মী ইচ্ছাকৃতভাবে হিসাবের ভুল করেছেন, তবে তাকে চাকরিচ্যুত করা হবে।

    • সমস্যা সমাধানের পদ্ধতি: যদি কোনো বিষয়ে সমস্যা বা অসন্তোষ থাকে, তাহলে সমালোচনা বা অযথা বিতর্ক না করে সরাসরি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে।